গাজীপুর কেজি স্কুল এসোসিয়েশন বৃত্তি প্রকল্প এর উদ্যোগে জেলার ৭শটি কেজি স্কুলের অংশ গ্রহনে ২৩২টি কেন্দ্রে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকাল দশটা থেকে শুরু হয় পরীক্ষা শেষ হয় দুপুর ১২ টায়।
সকাল থেকে জেলা এবং মহানগরের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন গাজীপুর কেজি স্কুল এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
কর্তৃপক্ষ বলছেন গেলো করোনা মহামারীতে দীর্ঘ দুই বছর স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার যে ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে বৃত্তি পরিক্ষা নিচ্ছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো। অভিভবকরা বলছেন এতে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি মেধা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। হলি চাইল্ড মডেল স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন,শিক্ষার্থীদের পুনরায় আবার পড়াশোনায় মনোযোগী করতে বৃত্তি পরীক্ষার কোন বিকল্প নেই , কোনাবাড়ী কুদ্দুস নগর নবদিগন্ত স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার মুন্নী বলেন,পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়াতে মেধা বিকাশের লক্ষ্যে এই পরিক্ষা নেয়া হচ্ছে। কোনাবাড়ী মেট্রো স্কুল এন্ড কলেজের প্রশাসনকি কর্মকর্তা নূরে আলম বাবু বলেন,এই ধরনের প্রতিযোগীতার মাধ্যমে পুনরায় আবার মনযোগী হয়ে উঠবে শিক্ষার্থীরা। কোনাবাড়ী শাহীন ক্যাডেট একাডেমির এক অভিভাবক বলেন,মহামারীর কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় পড়াশোনার যে ক্ষতি হয়েছে তা পুরন করে আবার গতানুগতিক ধারায় ফিরে আসবে আশা করছেন তিনি।
গাজীপুর কেজি স্কুল এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিসুর রহমান মাষ্টার বলেন,শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের লক্ষ্যে বৃত্তি পরিক্ষার বিকল্প নেই। বৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পড়াশোনার আগ্রহ বাড়বে।তিনি আরো বলেন,গাজীপুর কেজি এসোসিয়েশন প্রতি বছর এই বৃত্তি প্রকল্পের ব্যবস্থা করে যাবে।