themeswala
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/swadhin/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বিশেষ প্রতিনিধি:
কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকার পতন আন্দোলনে সরকারের হয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে পুলিশ। এতে একদিকে পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের যেমন মৃত্যু হয়েছে। তেমনি এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বহু পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ ও র্যাবের ৪২ জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।
রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
নিহত ও আহত পুলিশ সদস্যদের বিষয়ে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে গিয়ে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতায় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বিভিন্ন পদমর্যাদার ৪২ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজন র্যাব সদস্য রয়েছেন।
এছাড়া বহু পুলিশ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালেই ৫০৭ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া হামলায় গুরুতর আহত ২৭ জন পুলিশ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। যার মধ্যে একজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
আইজিপি আরও বলেন, আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি। পাশাপাশি আহতদের পরিবারকে মানসিকভাবে সাপোর্ট ও আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছি।
পুলিশ প্রধান আরও বলেন, পুলিশকে কাজে ফেরানো নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সঙ্গে আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি। প্রাথমিকভাবে ভিআইপি সড়কে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় থেকে শুরু করে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত ট্রাফিক সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ট্রাফিক জনবলের সমস্যা নেই। তবে যে সমস্যা রয়েছে তা হলো- একটি ভীতি কাজ করছে। এটি কাটিয়ে উঠতে ছাত্রদের অনেকেই কাজ করছে। ভিআইপি রোডে বেশি করে ট্রাফিক পুলিশ দিয়েছি। তাদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা রয়েছে, স্কাউট ও বিএনসিসি রয়েছে। এছাড়াও কোনো ভুল বোঝাবুঝি যেনো না হয় এ জন্য আমরা ছাত্রদের সমন্বয়কদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি।