রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
নানা অপরাধে জড়িত চিএনায়িকা মাহির স্বামী রকিব
Update : শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩, ১২:৪২ অপরাহ্ন

রকিব সরকার, ১৯৮২ সালে গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন ১৫নং ওয়ার্ডের ভোগড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা-সামছুদ্দিন সরকার (মৃত) ও মাতা-কামরুন নাহার বুলবুল সরকারের কনিষ্ঠ পুত্র রকিব সরকার। রকিব সরকার এর বড় ভাই মোঃ সুলতান সরকার গাজীপুর জেলা পরিবহন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি, ও সাংগঠনিক সম্পাদক কেন্দ্রীয় শ্রমিক ফেডারেশনের, যিনি পরিবহন সেক্টরে বড় চাঁদাবাজী ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল হোতা হিসেবে পরিচিত। তার অপর ভাই ফয়সাল আহমেদ সরকার বর্তমানে গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহবায়ক এর দায়িত্ব পালন করছে এবং ১৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরও বটে। এছাড়া তার আরেক ভাই কামরুল আহসান সরকার, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহবায়ক। মহানগর বিএনপি নেতা হাসান উদ্দিন সরকার ও শওকত সরকারও তাদের নিকট আত্মীয় মর্মে জানা যায়।

স্থানীয় জনগনের কাছে আতংকের নাম রকিব সরকার। বাসন থানা এলাকা সহ মহানগরীর প্রায় সকল ডিস ও ইন্টারনেট ব্যবসা হতে প্রতি মাসে ৫-৬ লক্ষ টাকা করে চাঁদা আদায় করে। সব মিলিয়ে মাসে প্রায় এক থেকে দেড় কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের উপর নেমে আসে অত্যাচারের খড়গ।

তার সহযোগীতায় আউটপাড়া, নলজানি, কুলুপাড়ায়ও মাদকের স্পট গড়ে তুলেছে। তাছাড়া বাসন থানধীন স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয় ও পৃষ্ঠপোষকতা করা ছাড়াও সে বহু অপকর্মে জড়িত।

ভোগড়া বাইপাস ফলের আড়ৎ (সামছুদ্দিন সুপার মার্কেট) এবং কাঁচা বাজারে যে সকল ট্রাক, পিকাপ আসে সেগুলোর প্রত্যেকটি হতে তার লোকজন চাঁদা আদায় করে তথ্য আছে। রকিব সরকারের বিশ্বস্থ সহচর ইঞ্জিনিয়ার পলিম উল্লেখিত আড়ৎ-এ চাঁদাবাজির জন্য তার ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে।

গাজীপুর মহানগরীর প্রায় সকল গার্মেন্টেস এর ঝুট নিয়ন্ত্রন করে রকিব সরকার ও তার পালিত সন্ত্রাসীরা । ঝুটের ব্যবসা নিয়ন্ত্রন রাখার জন্য প্রয়োজনে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করে বলে ও জানা গেছে। এই ঝুট থেকে প্রতি মাসে ৭০/৮০ লক্ষ টাকা রকিব সরকার লাভ করে। তার ঘনিষ্ট সহযোগী আরিফ, নাজমুল ও আলমগীর তার ঝুটের ব্যবসা পরিচালনা করে।

তার কাছ থেকে রেহায় পায়নি ভূমির মালিকরাও । দখল করেছে শত বিঘার বেশী জমি।

সে হত্যা ও ধর্ষণ মামলার আসামী । যার জয়দেবপুর থানার মামলা নং যথাক্রমে ৭১ তাং-১২/১০/২০১৭ খ্রিঃ, ধারা-১৪৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩০২/১১৪ দঃ বি, জয়দেবপুর থানার মামলা নং-১৪৭ তাং-২৭/০৪/২০১৭ ধারা-৯ (৩)/৩০, ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধনী-২০০৩)।

এ ঘটনায় প্রত্যক্ষ জড়িত থাকার প্রমাণ থাকলেও ক্ষমতার জোরে রকিব সরকার মামলাটি ফাইনাল রিপোর্ট করিয়ে স্থিমিত করে দেয় মর্মে গোয়েন্দা তথ্যে উঠে আসে।

এতো সব অভিযোগের ব্যাপারে জানতে রকিব সরকারের বাসায় গেলে পাওয়া যায়নি তাকে, মুঠোফোনে ফোন করেও পাওয়া যায়নি তাকে।

রকিব সরকার, ১৯৮২ সালে গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন ১৫নং ওয়ার্ডের ভোগড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা-সামছুদ্দিন সরকার (মৃত) ও মাতা-কামরুন নাহার বুলবুল সরকারের কনিষ্ঠ পুত্র রকিব সরকার। রকিব সরকার এর বড় ভাই মোঃ সুলতান সরকার গাজীপুর জেলা পরিবহন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি, ও সাংগঠনিক সম্পাদক কেন্দ্রীয় শ্রমিক ফেডারেশনের, যিনি পরিবহন সেক্টরে বড় চাঁদাবাজী ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল হোতা হিসেবে পরিচিত। তার অপর ভাই ফয়সাল আহমেদ সরকার বর্তমানে গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহবায়ক এর দায়িত্ব পালন করছে এবং ১৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরও বটে। এছাড়া তার আরেক ভাই কামরুল আহসান সরকার, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহবায়ক। মহানগর বিএনপি নেতা হাসান উদ্দিন সরকার ও শওকত সরকারও তাদের নিকট আত্মীয় মর্মে জানা যায়।

সরকার পরিবার নিজেদের বিভিন্ন দলে সম্পৃক্ত করে বর্তমানে গাজীপুর মহানগরীতে চাঁদাবাজি, গার্মেন্টস ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রন, মাদকের স্পট পরিচালনা, জমি দখল, পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি ও অরাজকতা সৃষ্টি এবং স্থানীয় সন্ত্রাসী লালন করছে মর্মে গোয়েন্দা তথ্যে উঠে এসেছে। ভাইদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগীতায় এই কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছে রকিব সরকার নিজে।

স্থানীয় জনগনের কাছে আতংকের নাম রকিব সরকার। বাসন থানা এলাকা সহ মহানগরীর প্রায় সকল ডিস ও ইন্টারনেট ব্যবসা হতে প্রতি মাসে ৫-৬ লক্ষ টাকা করে চাঁদা আদায় করে। সব মিলিয়ে মাসে প্রায় এক থেকে দেড় কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের উপর নেমে আসে অত্যাচারের খড়গ।

তার সহযোগীতায় আউটপাড়া, নলজানি, কুলুপাড়ায়ও মাদকের স্পট গড়ে তুলেছে। তাছাড়া বাসন থানধীন স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয় ও পৃষ্ঠপোষকতা করা ছাড়াও সে বহু অপকর্মে জড়িত।

ভোগড়া বাইপাস ফলের আড়ৎ (সামছুদ্দিন সুপার মার্কেট) এবং কাঁচা বাজারে যে সকল ট্রাক, পিকাপ আসে সেগুলোর প্রত্যেকটি হতে তার লোকজন চাঁদা আদায় করে তথ্য আছে। রকিব সরকারের বিশ্বস্থ সহচর ইঞ্জিনিয়ার পলিম উল্লেখিত আড়ৎ-এ চাঁদাবাজির জন্য তার ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে।

গাজীপুর মহানগরীর প্রায় সকল গার্মেন্টেস এর ঝুট নিয়ন্ত্রন করে রকিব সরকার ও তার পালিত সন্ত্রাসীরা । ঝুটের ব্যবসা নিয়ন্ত্রন রাখার জন্য প্রয়োজনে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করে বলে ও জানা গেছে। এই ঝুট থেকে প্রতি মাসে ৭০/৮০ লক্ষ টাকা রকিব সরকার লাভ করে। তার ঘনিষ্ট সহযোগী আরিফ, নাজমুল ও আলমগীর তার ঝুটের ব্যবসা পরিচালনা করে।

তার কাছ থেকে রেহায় পায়নি ভূমির মালিকরাও । দখল করেছে শত বিঘার বেশী জমি।

সে হত্যা ও ধর্ষণ মামলার আসামী । যার জয়দেবপুর থানার মামলা নং যথাক্রমে ৭১ তাং-১২/১০/২০১৭ খ্রিঃ, ধারা-১৪৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩০২/১১৪ দঃ বি, জয়দেবপুর থানার মামলা নং-১৪৭ তাং-২৭/০৪/২০১৭ ধারা-৯ (৩)/৩০, ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধনী-২০০৩)।

এ ঘটনায় প্রত্যক্ষ জড়িত থাকার প্রমাণ থাকলেও ক্ষমতার জোরে রকিব সরকার মামলাটি ফাইনাল রিপোর্ট করিয়ে স্থিমিত করে দেয় মর্মে গোয়েন্দা তথ্যে উঠে আসে।

এতো সব অভিযোগের ব্যাপারে জানতে রকিব সরকারের বাসায় গেলে পাওয়া যায়নি তাকে, মুঠোফোনে ফোন করেও পাওয়া যায়নি তাকে।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page