themeswala
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/swadhin/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
জামালপুর প্রতিনিধি: জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় এক দিনেই বজ্রপাতে ছয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন আরো অন্তত ১০ জন। এছাড়া তিনটি গরু মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ঘরবাড়িসহ ক্ষেতের ফসলের।
বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার পৃথক পৃথক স্থানে বজ্রপাতে এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বজ্রপাতে ছয়জন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন, উপজেলার পলবান্ধা ইউনিয়নের বাটিকামারী গ্রামের মৃত কান্দু শেখের ছেলে জাবেদ আলী (৫৮), গাইবান্ধা ইউনিয়নের চন্দনপুর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকার মৃত আখের মাহমুদের ছেলে মহিজল মিয়া (৫০), পাথর্শী ইউনিয়নের জারুলতলার পশ্চিম গামারিয়া গ্রামের মৃত হাসান শেখের ছেলে কালা শেখ (৪৫ ), মৃত জব্বার মিয়ার ছেলে এনামুল হক (৩৫), মৃত কাইলে শেখের ছেলে শাজাহান (৩৮) এবং সাপধরী ইউনিয়নের প্রজাপতি গ্রামের আবদুল কুদ্দুস মোল্লার ছেলে বিল্লাল হোসেন (৩৬)।
একই সময় বজ্রপাতে আহত হয়েছেন আরো অন্তত ১০ জন। গুরুতর আহতরা হলেন, গামারিয়া গ্রামের টিপু মিয়া, আবদুল হামিদ, রাজা মিয়া, প্রজাপতি গ্রামের ইনসাফ আলী, চন্দনপুর গ্রামের নিহত মহিজল মিয়ার ছেলে দেলোয়ারা বেগম।
এছাড়া পলবান্ধা ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের আক্তাব আলীর তিনটি গরু মারা গেছে।
সাপধরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন জানান, ‘ইউনিয়নের প্রজাপতি গ্রামে বিল্লাল হোসেন নামে একজন নিহত হয়েছেন।
গাইবান্ধা ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ জানান, চন্দনপুর গ্রামের মহিজল মিয়া বাড়ির পাশে ইরি ধানের কাজ করছিল। এ সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসরাত জাহান চৌধুরী জানান, ‘বজ্রপাতে চার ব্যক্তিকে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার এ এ এম আবু তাহের বজ্রপাতে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।