themeswala
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/swadhin/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, রায়ের তোয়াক্কা না করে নিজের সিদ্ধান্তে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল করে দেন শেখ হাসিনা। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সিরডাপ মিলনায়তনে এক সেমিনারে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এম এ মতিন বলেন, জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় নিয়ে পার্লামেন্টে আলোচনা হয়নি। শুধু তোষামোদি হয়েছে। বিচার বিভাগ ও সংসদ ভূমিকা হারিয়েছিল। বিচার বিভাগকে স্বাধীন করা অত্যন্ত জরুরি। স্বাধীন বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন ও মিডিয়া দরকার।
তিনি বলেন, বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করেনি, ক্ষমতাসীনদের আজ্ঞাবহ ছিল। বিচার বিভাগে স্বাধীনতা নিশ্চিতে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ পুর্নবহাল করা প্রয়োজন। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ হয় রাখতে হবে, না হয় সংশোধন করতে হবে।
বিচারপতি মতিন আরও বলেন, সব অধিকার সংবিধানে লেখা থাকে না। কিছু অধিকার সব কিছুর উর্ধ্বে, ছাত্ররা এবার বিপ্লবে তাই প্রয়োগ করেছে। মিডিয়াকে কুক্ষিগত করা হয়েছিল। মিডিয়াকে হত্যা করতে সাইবার সিকিউরিটি আইন করা হয়েছিল।
এ সময় ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, বিগত সরকারের আমলে কোনো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানই ঠিক মত দাড়াতে পারেনি।
সেমিনারে অংশ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, সংবিধান পুর্নলিখনের ক্ষমতা বর্তমান সরকারের নেই। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনলে রাষ্ট্রপরিচালনা কঠিন হয়ে যাবে।