themeswala
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/swadhin/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
দক্ষিণ এশিয়াসহ অনেক দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। এই ঢেউয়ে ভাইরাসের যেসব ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে এগুলো অনেক বেশি ছোঁয়াচে বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। বিশেষ করে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে বিশ্বের অন্তত ৪৪টি দেশে। বাড়িতে একজন করোনা আক্রান্ত হলে বাকিদের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কাও যথেষ্ট। তার ওপরে একজন সংক্রমিত হলে বাকিদেরও নিয়মমতো থাকা উচিত হোম কোয়ারেন্টিনে। এমন অবস্থায় পরিবারে দ্বিতীয় ব্যক্তির জ্বর এলে বা শরীর খারাপ লাগলে কী করা উচিত? জ্বর কি মাপা যাবে করোনায় আক্রান্তের ব্যবহৃত থার্মোমিটারে? তা কি নিরাপদ হবে? কী বলছেন চিকিৎসকরা এসব বিষয়ে?
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তি বা কোভি-১৯ রোগীর ব্যবহৃত কোনো জিনিস যেন বাড়ির অন্য কেউ ব্যবহার না করে। কিন্তু বাড়িতে একাধিক থার্মোমিটার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মজুত থাকে না। এমন ক্ষেত্রে কী করা হবে? কোভিড রোগীর স্বজনদের কি বাড়ি থেকে বেরিয়ে আবার আর একটি থার্মোমিটার কিনে এনে জ্বর মাপা উচিত? না, তা একেবারেই ঠিক নয় বলছেন চিকিৎসকরা।
যাতে করোনা রোগীর শরীর থেকে ভাইরাস না পৌঁছে যায় আর এক ব্যক্তির শরীরে, এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ, ভালোভাবে স্যানিটাইজ করে নিয়ে থার্মোমিটার বা অক্সিমিটার ব্যবহার করলে ক্ষতি নেই। খেয়াল রাখতে হবে ওই থার্মোমিটার যেন রোগীর মুখে না দেয়া হয়।
যেভাবে ব্যবহার করতে হবে থার্মোমিটার ও অক্সিমিটার
এক টুকরা তুলায় স্যানিটাইটার নিয়ে অন্তত দু’বার ভালোভাবে মুছে নিন। তারপর তা খোলা জায়গায় রেখে দিন। পরিষ্কার করা ও ব্যবহারের সময়ে মুখে দু’টি মাস্ক থাকা জরুরি। ব্যবহারের পরে অক্সিমিটার (অক্সিজেনের লেভেল মাপার যন্ত্র) বা থার্মোমিটার (জ্বর মাপার যন্ত্র) যথাস্থানে রেখে ভালোভাবে হাত স্যানিটাইজ করতে হবে। তাহলে করোনা ছাড়ানোর ঝুঁকি থাকবে না বলে চিকিৎসকদের মত।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা