themeswala
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/swadhin/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বিশেষ প্রতিনিধি:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করে তোলাই হবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের প্রথম কাজ। ঢাকা-৬ আসনে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত এই সংসদ সদস্য প্রার্থী আজ শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর ২০২৩) পুরান ঢাকার নাসির উদ্দিন সরদার লেনের বায়তুল ইজ্জত জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় শেষে গণসংযোগ করার সময় সাংবাদিকদের এ প্রতিশ্রুতির কথা জানান।
মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ‘আমি পুরান ঢাকার সন্তান, এটাই আমার বড় পরিচয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র থাকা অবস্থায় এবং এরপরেও আমি যে কাজ করেছি তাতে বিশ্বাস করি এই এলাকার মানুষ তাদের ভালোবাসার উপহার স্বরুপ আমাকে একটি করে ভোট দিবে। সে হিসেবে আমি বিশ্বাস করি অন্যান্য আসন থেকে এখানে ভোটার উপস্থিতি বেশি হবে। এই এলাকার ভোটারদের কেউ আটকাতে পারবে না। তাই অন্য এলাকার থেকে এখানে ভোট বেশি হবে।’
পুরান ঢাকা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা জানিয়ে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, পরিকল্পনা করে পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে সাজানোর উদ্যোগ নিবো। আমার মেয়র থাকা অবস্থার শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রী আমাকে এই নির্দেশনা দিয়েছিলেন, এবার আমাকে জনগণ নির্বাচিত করলে আমি পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে গড়ার জন্য কাজ করবো। এটা অনেক বড় একটা উদ্যোগ হবে। টোকিও বা সিঙ্গাপুর সিটি এক সময় পুরান ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ ছিলো। প্লান করে এটাকে উন্নয়ন করা হয়েছে। আমরাও এরকম একটা স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি। আমি নির্বাচিত হতে পারলে নেত্রীর নির্দেশনায় পুরান ঢাকাকে রি-ডেভেলপমেন্টের উদ্যোগ নিবো।
মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আমরা পুরান ঢাকার সমস্যা দূর করে একটি স্মার্ট ঢাকা বিনিমার্ণের জন্য কাজ করবো।
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আমি পুরান ঢাকার সন্তান। এই মানুষের সাথে বেড়ে উঠেছি, আমার জীবন এই এলাকার মানুষকে কেন্দ্র করেই। তাই আমি যখন মেয়র ছিলাম তখন পরিবর্তনের একটা সূচনা করেছিলাম। বর্তমান যে কর্তৃপক্ষ রয়েছে পরিবর্তনের ধারাটা চলমান রাখা তাদের দায়িত্ব। আমরা তাদের উৎসাহিত করবো, সহযোগিতা করবো। আশা করি সিটি করপোরেশন আমাদের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবে।